আমরা ঘাসের ছােট ছােট ফুল।
হাওয়াতে দোলাই মাথা,
তুলাে না মােদের দলে না পায়ে
ছিড় না নরম পাতা।
শুধু দেখ আর খুশি হও মনে
সূর্যের সাথে হাসির কিরণে।
কেমন আমরা হেসে উঠি আর
দুলে দুলে নাড়ি মাথা।
ধরার বুকে স্নেহ-কণাগুলি
ঘাস হয়ে ফুটে ওঠে।
মােরা তারই লাল নীল সাদা হাসি
রূপকথা নীল আকাশের বাশি-
শুনি আর দুলি বাতাসে
যখন তারারা ফোটে।
কবিতার মূলভাব জেনে নিই।
ঘাসফুল যে কী আনন্দে বেঁচে আছে, জীবনকে উপভােগ করছে সে কথাই এখানে তারা নিজেরা লছে। ফুল ছিড়ে, পায়ের নিচে পিষে ফেলে মানুষ যেন তাদের কষ্ট না দেয় সেই মিনতি তারা করছে। গাছে ফুল ফুটলে তা দেখে আনন্দ পাওয়া চাই। ফুল ঘেঁড়ার অর্থ ফুলকে মেরে ফেলা। গাছের যেমন প্রাণ আছে, ফুলেরও তেমনই প্রাণ আছে।
প্রশ্নগুলাের উত্তর মুখে বলি ও লিখি।
ক. হাওয়াতে কারা মাথা দোলাচ্ছে?
খ. ঘাসফুল আমাদের কাছে কী মিনতি করছে? কেন করছে?
গ. ঘাসফুল কার সাথে নিজেকে তুলনা করেছে? কীভাবে তুলনা করেছে?
ঘ. ফুল মানুষকে কীভাবে আনন্দ দেয়?
কৰি-পরিচিতি জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র ১৯১১ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্নগুলাের উত্তর মুখে বলি ও লিখি।
ক. হাওয়াতে কারা মাথা দোলাচ্ছে?
খ. ঘাসফুল আমাদের কাছে কী মিনতি করছে? কেন করছে?
গ. ঘাসফুল কার সাথে নিজেকে তুলনা করেছে? কীভাবে তুলনা করেছে?
ঘ. ফুল মানুষকে কীভাবে আনন্দ দেয়?
কৰি-পরিচিতি জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র ১৯১১ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন প্রখ্যাত কবি ও গায়ক। তিনি অনেক উদ্দীপনামূলক দেশপ্রেমের গান লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। সংগীতের শিক্ষক হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান। তিনি ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
0 Comments